ঘরোয়া পদ্ধতিতে ব্রণ দূর করার কিছু সহজ উপায়
১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও ২ টেবিল চামচ গরম পানি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এতে ১ চা চামচ মধু দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। এরপর ত্বক ভালো করে ধুয়ে মুছে নিয়ে ত্বকে লাগান তেল ছাড়া
ময়েসচারাইজার। ব্রণের সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন ব্যবহার করুন এই মাস্কটি।
ধনিয়া পাতা বা পুদিনা পাতার ব্যবহার
ধনিয়া পাতা এবং পুদিনা পাতার রয়েছে ব্রণ দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। এগুলো অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, সেকারণে ধনিয়া ও পুদিনা পাতার রস ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।
ধনিয়া পাতা বা পুদিনা পাতা খুব ভালো করে চিপে রস বের করেন নিন। ১ টেবিল চামচ রসে ২ চিমটি হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন ভালো করে। এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ঘুমুতে যান। সকালে উঠে খুব ভালো করে ত্বক ধুয়ে নেবেন। নিয়মিত ব্যবহারে দ্রুত ফলাফল পাবেন।
মধু ও দারুচিনির ব্যবহার
মধু প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হিসেবে অনেক আগে থেকেই পরিচিত এবং দারুচিনিও ব্রণের ব্যাকটেরিয়া নির্মূলে বেশ সহায়তা করে।
দারুচিনি গুঁড়োর সাথে পরিমাণ মতো মধু মিশিয়ে একটি পেস্টের মতো তৈরি করে নিন। এই পেস্টটি শুধুমাত্র ব্রণের ওপরে লাগিয়ে ঘুমুতে যান। সকালের উঠে দেখবেন ব্রণের আকার ও লালচে ভাব অনেক কমে গিয়েছে এবং সাধারনের তুলনায় দ্রুত নির্মূল হবে। সব চাইতে ভালো কথা হচ্ছে এতে করে পুনরায় ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
লেবুর রস ও লবনের ব্যবহার
লেবুর মধ্যে রয়েছে অ্যাসিটিক এসিড যা ব্রণ উৎপন্নকারী ব্যাকটেরিয়া নির্মূলে সহায়তা করে। এতে করে ব্রণ ওঠার ঝামেলা দূর হয় চিরতরে।
২ চা চামচ লেবুর রসের সাথে অর্ধেক চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি আঙুলের ডগায় নিয়ে ব্রণ এবং ব্রণের আশেপাশে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আলতো ঘষে লাগান। ২০-৩০ মিনিট রেখে দিন। এরপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি রাতে ব্যবহার করা ভালো। কারণ লেবুর রস সূর্যের আলোর সাথে বিক্রিয়া করে ব্লিচ
0 Response to " ব্রণ "