প্রকৃতি জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। শীতের মৌসুমে অনেকরই পা ফাটা বা
পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা দেখা দেয়। চোখের অজান্তেই যেন শুষ্ক বাতাস এসে
সব আর্দ্রতা নিয়ে যায়। শীতকালে পা ফেটে যাওয়া প্রতিরোধে নেয়া উচিত বাড়তি
যত্ন। তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনাদের জন্য নিয়ে আসছি বিশেষজ্ঞদের
কিছু চমত্কার পরামর্শ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পা ফাটার নানা কারণ আছে। যেমন, প্রতিদিন খুব বেশি হাঁটাহাঁটি করা। ধুলা-ময়লায় খালি পায়ে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করা। আপনি ওভার ওয়েট হলে শরীরের সব ভার পায়ের ওপরই পড়বে। সেক্ষেত্রে গোড়ালি ফাটা খুবই স্বাভাবিক। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব, সঠিক জুতা না পরা ইত্যাদি।
বিশেষজ্ঞদের মতে পায়ের সৌন্দর্য ধরে রাখতে অতিরিক্ত কিছু যত্ন নেওয়া উচিত।
✓ শীতকালে ঘরে খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি করবেন না।
✓পায়ে ধুলো-ময়লা লাগলে সঙ্গে সঙ্গে তা পরিষ্কার করতে হবে।
✓শরীরে ভিটামিন বা মিনারেলের (ক্যালসিয়াম ও আয়রন) ঘাটতি হলে অনেক সময় পা ফাটে। ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার নিয়মিত খেতে হবে।
✓ গোসলের সময় অমসৃণ মেঝে কিংবা ঝামা, ইট বা গোড়ালি ঘষার উপকরণ দিয়ে ঘষে ঘষে গোড়ালির মরা চামড়া দূর করতে হবে।
✓ গোসল বা প্রতিবার পা ধোয়ার পর ভালো করে মুছে এরপর ভ্যাসলিন বা গ্লিসারিন লাগিয়ে নিন।
✓ এক সপ্তাহের বেশি কখনও নেইলপলিশ লাগিয়ে রাখবেন না।
✓ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময় কখনোই মোজা পরে শোবেন না। যদি পরতেই হয়, তবে নাইলনের মোজা ব্যবহার না করে সুতি মোজা পরুন।
✓প্রতিদিন গোসলের আগে পায়ে তেল মেখে নিন। তারপর সাবান দিয়ে পায়ের চামড়া, গোড়ালি, আঙুলের কোণ ও ধারগুলো পরিষ্কার করুন। পরিষ্কার করুন নেলব্রাশ দিয়ে নখের চারপাশ, মাঝখানের অংশও।
✓ প্রতিদিন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কোনো ভালো ক্রিম দিয়ে পা ম্যাসাজ করবেন। এতে পায়ের সৌন্দর্য বাড়বে এবং পা ফাটবেনা।
✓ সপ্তাহে অন্তত দু'দিন উষ্ণ পানিতে পা ভেজাবেন। এতে শরীরের রক্ত প্রবাহ ভালো হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পা ফাটার নানা কারণ আছে। যেমন, প্রতিদিন খুব বেশি হাঁটাহাঁটি করা। ধুলা-ময়লায় খালি পায়ে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করা। আপনি ওভার ওয়েট হলে শরীরের সব ভার পায়ের ওপরই পড়বে। সেক্ষেত্রে গোড়ালি ফাটা খুবই স্বাভাবিক। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব, সঠিক জুতা না পরা ইত্যাদি।
বিশেষজ্ঞদের মতে পায়ের সৌন্দর্য ধরে রাখতে অতিরিক্ত কিছু যত্ন নেওয়া উচিত।
✓ শীতকালে ঘরে খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি করবেন না।
✓পায়ে ধুলো-ময়লা লাগলে সঙ্গে সঙ্গে তা পরিষ্কার করতে হবে।
✓শরীরে ভিটামিন বা মিনারেলের (ক্যালসিয়াম ও আয়রন) ঘাটতি হলে অনেক সময় পা ফাটে। ভিটামিন ও মিনারেলযুক্ত খাবার নিয়মিত খেতে হবে।
✓ গোসলের সময় অমসৃণ মেঝে কিংবা ঝামা, ইট বা গোড়ালি ঘষার উপকরণ দিয়ে ঘষে ঘষে গোড়ালির মরা চামড়া দূর করতে হবে।
✓ গোসল বা প্রতিবার পা ধোয়ার পর ভালো করে মুছে এরপর ভ্যাসলিন বা গ্লিসারিন লাগিয়ে নিন।
✓ এক সপ্তাহের বেশি কখনও নেইলপলিশ লাগিয়ে রাখবেন না।
✓ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময় কখনোই মোজা পরে শোবেন না। যদি পরতেই হয়, তবে নাইলনের মোজা ব্যবহার না করে সুতি মোজা পরুন।
✓প্রতিদিন গোসলের আগে পায়ে তেল মেখে নিন। তারপর সাবান দিয়ে পায়ের চামড়া, গোড়ালি, আঙুলের কোণ ও ধারগুলো পরিষ্কার করুন। পরিষ্কার করুন নেলব্রাশ দিয়ে নখের চারপাশ, মাঝখানের অংশও।
✓ প্রতিদিন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কোনো ভালো ক্রিম দিয়ে পা ম্যাসাজ করবেন। এতে পায়ের সৌন্দর্য বাড়বে এবং পা ফাটবেনা।
✓ সপ্তাহে অন্তত দু'দিন উষ্ণ পানিতে পা ভেজাবেন। এতে শরীরের রক্ত প্রবাহ ভালো হয়।
0 Response to " শীত্কালে পায়ের যত্ন নিন সহজ ১০ উপায়। "