সাধারণত রক্তচাপ
বলতে সিস্টেমিক প্রবাহের ধমনিক প্রবাহকে বোঝায়। প্রতিটি হৃৎস্পন্দনের
সময় একবার সর্বোচ্চ চাপ (সিস্টোলিক) এবং সর্বনিম্ন চাপ (ডায়াস্টলিক) হয়।
মূলত হৎপিন্ডের সংকোচন
প্রবণতাই রক্তচাপের প্রধান কারণ। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে মানুষ বেশিরভাগ
সময়ই ওষুধ ব্যবহার করে থাকে। তবে, লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করেই কিন্তু এটা
কমানো সম্ভব। এমন কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে, যা সব রক্তচাপকেই নিয়ন্ত্রণে
রাখে। রক্ত চাপ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক কিছু উপায় হল:
☤লবণ: ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণের জন্য লবণ কম খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। যারা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন, তাদের দিনে ১৫০০ মিলিগ্রামেরও কম লবণ খাওয়া উচিত।
☤কলা:পটাসিয়ামের প্রধান উৎসই হচ্ছে কলা। তাই রক্তচাপ কমাতে প্রতিদিন কলা খেতে হবে। এছাড়া অন্যান্য যেসব খাবারে পটাসিয়াম রয়েছে৷ তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল আলু, কমলা লেবুর জুস এবং দই প্রভৃতি খাবারও খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে৷
☤ব্যায়াম: ব্লাড প্রেসার কমানোর একটি কার্যকারী উপায় হচ্ছে ব্যায়াম। প্রতিদিন মাত্র ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেই এক সপ্তাহ পর ব্লাড প্রেসার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে। এজন্য হাঁটা, দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা এবং সাইকেল চালানোর মতো আরও অনেক কাজ করা যেতে পারে৷
☤ওজন: অতিরিক্ত ওজন উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম একটি কারণ। শুধু রক্তচাপ নয়, অতিরিক্ত ওজন হার্টের কার্যক্রমকেও বাধাগ্রস্ত করে। তাই এটি কমিয়ে ফেলাই ভালো।
☤ধুমপান: ধুমপায়ীদের সবচেয়ে বেশি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি রয়েছে। তাই উচ্চ রক্তচাপ থেকে বাচঁতে চাইলে তা এড়িয়ে চলুন।
☤অ্যালকোহল: ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য অ্যালকোহলের মাত্রা কমিয়ে ফেলতে হবে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দিনে দু’পেগের বেশি অ্যালকোহল পান করলে উচ্চ
রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ে।
☤ধ্যান বা মেডিটেশন:
প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে প্রার্থনা, ধ্যান বা মেডিটেশন করলে ব্লাড প্রেসার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এছাড়া নিয়ম করে যোগ ব্যায়াম করলেও ব্লাড প্রেসার কমানো সম্ভব।
☤লবণ: ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণের জন্য লবণ কম খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। যারা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন, তাদের দিনে ১৫০০ মিলিগ্রামেরও কম লবণ খাওয়া উচিত।
☤কলা:পটাসিয়ামের প্রধান উৎসই হচ্ছে কলা। তাই রক্তচাপ কমাতে প্রতিদিন কলা খেতে হবে। এছাড়া অন্যান্য যেসব খাবারে পটাসিয়াম রয়েছে৷ তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল আলু, কমলা লেবুর জুস এবং দই প্রভৃতি খাবারও খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে৷
☤ব্যায়াম: ব্লাড প্রেসার কমানোর একটি কার্যকারী উপায় হচ্ছে ব্যায়াম। প্রতিদিন মাত্র ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেই এক সপ্তাহ পর ব্লাড প্রেসার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে। এজন্য হাঁটা, দৌঁড়ানো, সাঁতার কাটা এবং সাইকেল চালানোর মতো আরও অনেক কাজ করা যেতে পারে৷
☤ওজন: অতিরিক্ত ওজন উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম একটি কারণ। শুধু রক্তচাপ নয়, অতিরিক্ত ওজন হার্টের কার্যক্রমকেও বাধাগ্রস্ত করে। তাই এটি কমিয়ে ফেলাই ভালো।
☤ধ্যান বা মেডিটেশন:
প্রতিদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে প্রার্থনা, ধ্যান বা মেডিটেশন করলে ব্লাড প্রেসার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এছাড়া নিয়ম করে যোগ ব্যায়াম করলেও ব্লাড প্রেসার কমানো সম্ভব।


0 Response to " রক্তচাপ কমান ঘরোয়া উপায়ে "
-
Commented politely and wisely in accordance with the content.
-
Comments are not needed by other readers [spam] will be removed immediately.
-
If the article entitled "
রক্তচাপ কমান ঘরোয়া উপায়ে
" is useful, share to social networks.
Code Conversion