চুপচাপ: পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন, বেশিরভাগ পুরুষ
মানুষই গোটা রতিক্রিয়ার সময় চুপ করে থাকেন। এটা একটা বড় ভুল। নিজের আবগেকে
ছাপিয়ে শব্দ করতে হবে না, কিন্তু মুখে কুপুল এঁটে থাকলে আপনার সঙ্গিনী
মোটেও উত্তেজনার শীর্ষে পৌঁছবেন না।
তাড়াহুড়ো: পুরুষরা যেহেতু সেক্স নিয়ে বেশিই আবেগপ্রবণ, তাই মিলনের সময় দেরি তাদের সহ্য হয় না। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে যে, সবুরে মেওয়া ফলে। তাড়াহুড়ো করে রতিক্রিয়া শেষ করতে চাইলে সুখ অনুভব করতে পারবেন না। বরং সময় নিয়ে নিজের কামনাতৃপ্তিকে বাড়িয়ে তুলুন।
ওরাল সেক্স: ব্লু ফিল্মে যা দেখায় বাস্তব জীবনে সেসব করতে গেলে কিন্তু বিপদ হতে পারে। বিশেষত টিন-এজারদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বড় হয়ে দেখা দেয়। ওরাল সেক্স করতে বাধ্য করবেন না পার্টনারকে। তার ব্যক্তিগত পছন্দকে গুরুত্ব দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
জোর খাটানো: নিজের শরীরের জোর সঙ্গিনীর উপর খাটাবেন না। মহিলাদের শরীর পুরুষদের তুলনায় কমনীয় হয়। তাই একটু আস্তে আস্তে। প্রথম মিলনের সময় জোর প্রয়োগ করে ফেলেন অনেকে। তা মোটেও কাম্য নয়। নারী শরীরের সর্বত্র জোর প্রয়োগ করার মধ্যে কোনও পুরুষত্ব নেই।
সঙ্গিনীর ইচ্ছে: পার্টনারের ইচ্ছেকে গুরুত্ব দিন। তবেই তিনি আপনাকে সুখের চূঁড়ায় পৌঁছতে সাহায্য করবেন।
গোপনাঙ্গে জোর নয়: মহিলাদের গোপনাঙ্গের পেশি নরম হয়। তাই সেখানে জোর প্রয়োগ না করে সাবধানতা অবলম্বন করুন।
আদর করে: সবসময় জান্তব (প্রানীর মতো) শৃঙ্গার পছন্দ করেন না মহিলারা। তাই পার্টনারকে ভালবাসুন। তার গোটা শরীরটাকে রিল্যাক্স করান।
মোটেও উত্তেজনার শীর্ষে পৌঁছবেন না।
তাড়াহুড়ো: পুরুষরা যেহেতু সেক্স নিয়ে বেশিই আবেগপ্রবণ, তাই মিলনের সময় দেরি তাদের সহ্য হয় না। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে যে, সবুরে মেওয়া ফলে। তাড়াহুড়ো করে রতিক্রিয়া শেষ করতে চাইলে সুখ অনুভব করতে পারবেন না। বরং সময় নিয়ে নিজের কামনাতৃপ্তিকে বাড়িয়ে তুলুন।
ওরাল সেক্স: ব্লু ফিল্মে যা দেখায় বাস্তব জীবনে সেসব করতে গেলে কিন্তু বিপদ হতে পারে। বিশেষত টিন-এজারদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বড় হয়ে দেখা দেয়। ওরাল সেক্স করতে বাধ্য করবেন না পার্টনারকে। তার ব্যক্তিগত পছন্দকে গুরুত্ব দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
জোর খাটানো: নিজের শরীরের জোর সঙ্গিনীর উপর খাটাবেন না। মহিলাদের শরীর পুরুষদের তুলনায় কমনীয় হয়। তাই একটু আস্তে আস্তে। প্রথম মিলনের সময় জোর প্রয়োগ করে ফেলেন অনেকে। তা মোটেও কাম্য নয়। নারী শরীরের সর্বত্র জোর প্রয়োগ করার মধ্যে কোনও পুরুষত্ব নেই।
সঙ্গিনীর ইচ্ছে: পার্টনারের ইচ্ছেকে গুরুত্ব দিন। তবেই তিনি আপনাকে সুখের চূঁড়ায় পৌঁছতে সাহায্য করবেন।
গোপনাঙ্গে জোর নয়: মহিলাদের গোপনাঙ্গের পেশি নরম হয়। তাই সেখানে জোর প্রয়োগ না করে সাবধানতা অবলম্বন করুন।
আদর করে: সবসময় জান্তব (প্রানীর মতো) শৃঙ্গার পছন্দ করেন না মহিলারা। তাই পার্টনারকে ভালবাসুন। তার গোটা শরীরটাকে রিল্যাক্স করান।
1 Response to " পুরুষরা বিছানায় যে সাতটি ভুল করেন "
thanks
Reply